ধুলো আর কুয়াশামাখা গোধূলি পেরিয়ে এই মধ্য নভেম্বরে মৃদু শীতের সন্ধ্যা নেমেছে একটু আগে। ঢেপা নদীর পূর্ব তীর থেকে এখন আর কান্তজিউ মন্দির চূড়ার গেরুয়া নিশান চোখে পড়ছে না। বদলে সেখানে ঘিরে আছে একরাশ অন্ধকার। কিন্তু ঢেপা নদীর পশ্চিম তীরে কান্তজিউ মন্দিরের উন্মুক্ত
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নেতৃত্বকে ধ্বংস করে দিচ্ছে মাদক। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের যারাই উঠে আসছে, মাদক তাদের ধ্বংস করে দিচ্ছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে না পারলে বাংলাদেশে নেতৃত্ব শূন্যতা দেখা দেবে। তাই এখান থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে।
দিনাজপুর-১ আসনের সাংসদ মনোরঞ্জন শীল গোপাল বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশে প্রত্যেক মানুষ নিশ্চিন্তে ধর্ম পালন করছে। রাস শান্তি ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির ঐতিহ্য। বিনষ্টকারীরা যত বড়ই শক্তিশালী হোক না কেন, তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।
কিছু কিছু উৎসব থাকে, যেগুলো স্থান-কাল-পাত্র ও সম্প্রদায়ের ঊর্ধ্বে উঠে সর্বজনীন হয়ে যায়। আমাদের দেশে রাস উৎসব তেমনি। তবে এটি খুব বেশি জায়গায় অনুষ্ঠিত হয় না। দেশে রাস উৎসবের জন্য তিনটি জায়গা বেশ বিখ্যাত।
বাংলাদেশের পোড়ামাটি স্থাপত্যের অন্যতম শ্রেষ্ঠ নিদর্শন কান্তজিউ মন্দির। দিনাজপুর জেলা সদর হতে ২০ কিলোমিটার উত্তরে কাহারোল উপজেলার সুন্দরপুর ইউনিয়নে দিনাজপুর-পঞ্চগড় মহাসড়কের পশ্চিমে ঢেপা নদীর তীরে কান্তনগর এলাকায় কান্তজিউ মন্দিরের অবস্থান